মানব সম্পদ উন্নয়ন

নূরুল ইসলাম খলিফা 

মানুষ হচ্ছে পৃথিবী নামক গ্রহের শ্রেষ্ঠ সম্পদ, অফুরন্ত সম্ভাবনাময় একটি সৃষ্টি। মানুষকে আশরাফুল মাখলুকাত বলা হয় যার অর্থ সমস্ত সৃষ্টির সেরা। মানুষ আল্লাহর খলিফা বা প্রতিনিধি। সুতরাং আল্লাহ’র পক্ষ থেকে মানুষ পৃথিবীর ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত। মেধা ও যোগ্যতার অনন্য সমন্বয় রয়েছে মানুষের মধ্যে। খোদার সৃষ্টিকে সাজানোর এক সুনিপুণ কারিগর করে সৃষ্টি করা হয়েছে মানুষকে। তাইতো যেখানেই মানুষের হাত লাগে সেখানটাই হয়ে ওঠে সুষ্ঠ সুন্দর সু-সজ্জিত ও পরিপাটি। মানুষের হাতের ছোঁয়ায় বিশ্ব সভ্যতার ক্রমোন্নতি। তিল তিল করে উন্নতির শিখরে পৌঁছে যাচ্ছে মানব সভ্যতা। মানুষই এখানে মূল কারিগরের ভূমিকা পালন করছে - যদিও উন্নয়নের জন্য প্রয়োজনীয় সমগ্র উপকরণ আল্লাহ’রই দেয়া। কিন্তু এ উপকরণগুলো যথাযথ প্রয়োগ ও ব্যবহারের মাধ্যমে পৃথিবীকে আরো বেশী সুন্দর ও আবাসযোগ্য করার কৃতিত্ব মানুষেরই। আল্লাহ’র প্রতিনিধিত্বের মর্যাদাপ্রাপ্ত মানুষ তাই সর্বশ্রেষ্ঠ।


বাস্তবিক পক্ষেই পৃথিবীতে যত বস্তুগত সম্পদ (Material resources) আছে, তা যতক্ষণ মানুষের হাতে ব্যবহৃত না হয় ততক্ষণ তার উপযোগিতা বা কল্যাণকারিতা সঠিকভাবে বুঝা যায় না। স্বর্ণ মাটির নীচে খনিতে থাকে। মানুষ যখন তার  মেধা ও শ্রম প্রয়োগ করে খনি থেকে স্বর্ণ উত্তোলন করে, স্বর্ণকারের হাতে পড়ে যখন তা অলংকারে রূপান্তরিত হয় তখনই  তার সৌন্দর্য পূর্ণরূপে বিকশিত হয়। শুধু তাই নয়, স্বর্ণের দিপ্তী তখন তার ব্যবহারকারীর সৌন্দর্যও বাড়িয়ে দেয়। সাগরের নিচে পড়ে থাকা ঝিনুকে মুক্তা থাকে। মানুষ যখন তা খুঁজে বের করে আনে তখনই কেবল তার মায়াবী আকর্ষণ মানুষের মন কাড়ে। এমনি আরো হাজারো উদাহরণ দেয়া যাবে। কাজেই মানুষই মুখ্য - মানুষই মূল সম্পদ।

কিন্তু মানব সম্পদের একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য আছে। বস্তুগত সম্পদ যেমন ভোগ ব্যবহার না করলে পড়ে থাকে; কারোর কোন ক্ষতি করে না। মানব সম্পদ তেমন নয়। কেননা মানুষের যেমন আছে গড়ার ক্ষমতা তেমনি আছে ভাঙার শক্তি। আর মানুষ চুপচাপ বসে থাকে না।  গড়ার কাজে না লাগালে সে ভাঙার কাজ শুরু করে। মানুষ যেমন সৃষ্টির সেরা, তেমনি কর্মগুণে সে আবার সৃষ্টির মধ্যে সর্ব নিকৃষ্টও। আল কুরআন তাই চমৎকারভাবে বলছে, “ আমরা মানুষকে সর্বোত্তম অবয়বে সৃষ্টি করেছি; অতপর তাকে নামিয়ে দিয়েছি নিকৃষ্টতর স্তরে ” - সুরা আত্তীন। এমন বহু বর্ণনা পাওয়া যাবে কুরআন ও সুন্নাহ’তে। এ আয়াত এ কথারই সত্যায়ন করেছে যে, মানুষ তার গুণাবলীর বিকাশের মাধ্যমে যেমন শ্রেষ্টতম স্থানে পৌছাতে পারে তেমনি মৌলিক অসৎ গুণাবলীর চর্চা করে সে চতুস্পদ জানোয়ারের চেয়েও নিকৃষ্ট হতে পারে। সুতরাং মানব সম্পদ উন্নয়ন বলতে আমরা বলতে পারি যে, মানুষের অন্তর্নিহিত গুণাবলী, মেধা  ও যোগ্যতার বিকাশ ঘটিয়ে তাকে শ্রেষ্ঠতম স্থানে পৌঁছে দেয়া। এ ধরনের মানুষের দ্বারাই মানুষের কল্যাণ সাধিত হয়, পৃথিবী সুন্দর থেকে সুন্দরতর হয়। ‘ধন ধান্যে পুস্পে ভরা’ এ বসুন্ধরা তখন তার সমস্ত রূপ ও সৌন্দর্যে হেসে উঠে। আবার নিকৃষ্টতর মানুষের কবলে পড়ে এ পৃথিবী অনেক সময় মনুষ্য বসবাসের অনুপযোগী হয়ে উঠে - ইতিহাস থেকে তার বহু প্রমাণ পেশ করা যায় সহজেই।

উপরোক্ত আলোচনার প্রেক্ষিতে আমরা মানব সম্পদ উন্নয়নকে দু’ভাগে ভাগ করতে পারি। একটি হচ্ছে তার পেশাগত দক্ষতা ও যোগ্যতার উন্নয়ন তথা কর্ম-কৌশলগত দক্ষতার উন্নয়ন (Development of Professional & technical skills), অপরটি হচ্ছে তার মানবিক ও নৈতিক তথা আত্মিক উন্নয়ন (Development of human & moral skills) ।

একজন কৃষক যখন চাষাবাদে আধুনিক প্রযুক্তির  ব্যবহার, ভূমিতে সেচ, সার ও অন্যান্য উপকরণ ব্যবহারের সঠিক পদ্ধতি ভালভাবে আয়ত্ব করে চাষাবাদ করে অধিক ফসল উৎপাদন করতে সক্ষম হয় তখন আমরা তার পেশাগত দক্ষতার উন্নয়ন ঘটেছে বলতে পারি। তেমনি একজন শিল্প শ্রমিক যখন তার কর্মস্থলের সমস্ত যন্ত্রপাতি ও উপকরণ যথাযথভাবে ব্যবহার করার জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা অর্জন করে অধিক উৎপাদনে ভূমিকা রাখতে পারে ও তখন তার পেশাগত তথা কর্মকৌশলগত দক্ষতার উন্নয়ন ঘটেছে (Development of Professional & technical skills)  বলা হয়। তেমনি একজন ব্যাংকার যখন ব্যাংকিং নিয়ম-কানুন যেমন হস্তান্তরযোগ্য দলিল আইন ( Negotiable instrument Act),  কোম্পানী আইন, অর্থঋন আইন, চুক্তি আইন (Law of Contract) ইত্যাদি ভালভাবে আয়ত্ব করে সুচারুভাবে ব্যাংকিং ব্যবসা পরিচালনা  করতে সক্ষম হয় এবং তার ব্যবসার ক্রমবৃদ্ধি সাধিত হয় তখনও আমরা তাকে একজন দক্ষ ও সফল ব্যাংকার বলব অর্থাৎ তার পেশাগত দক্ষতার উন্নয়ন ঘটেছে। পেশা ও কর্মক্ষেত্রের প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রেই একথা বলা যায়।  যেমন দক্ষ ব্যবস্থাপক, দক্ষ প্রশাসক, দক্ষ সেলস্-ম্যান, দক্ষ আইনজীবি ইত্যাদি। বর্তমান বিশ্বে কর্মরত প্রায় সকল প্রতিষ্ঠানই তার জনশক্তির এরূপ পেশাগত ও কর্মকৌশলগত দক্ষতা উন্নয়নের উপর গুরুত্ব আরোপ করে এবং নানামুখি কর্মসূচী গ্রহণ করে। আপাতঃ দৃষ্টিতে বর্তমান সময়ে এটাকেই মানব সম্পদ উন্নয়ন নামে অভিহিত করা হয়। আর এর বস্তুগত সুফলও আমরা দেখতে পাচ্ছি। শিল্প বিপ্লবের পরে পৃথিবীতে উৎপাদনের যে অভূতপূর্ব প্রবৃদ্ধি ঘটেছে তা কিন্তু এই মানব সম্পদ উন্নয়নেরই ফসল। কেননা প্রযুক্তির আবিস্কার ও তা ব্যবহার মানুষের দক্ষতারই প্রতিচ্ছবি।

তবে মানব সম্পদ উন্নয়নের অপর দিকটির অর্থাৎ তার মানবিক ও নৈতিক উন্নয়নের (Development of Human & Moral Skills) প্রতি বর্তমান বিশ্বসমাজ যথাযথ গুরুত্ব আরোপ করেছে বলা যাবে না অর্থাৎ এই দিকটি অনেকটা উপেক্ষিত থেকেছে। ফলে পেশাগত ও কৌশলগত দক্ষতা উন্নয়নের সুফল মানব সমাজ যথাযথভাবে ভোগ করতে পারছে না। সম্পদের প্রবৃদ্ধি ঘটেছে বহুগুণ কিন্তু তা কেন্দ্রীভূত হয়ে গেছে মুষ্টিমেয় মানুষের হাতে। সমাজের বৃহত্তম অংশটি বঞ্চনার মধ্যেই রয়ে গেছে। বঞ্চিত মানুষের মুক্তির কথা বলে মতবাদ ও আন্দোলন সৃষ্টি হয়েছে, কিন্তু দারিদ্র্য পিড়িত জনগণের বঞ্চনা ও দূর্ভোগ বেড়েছে বই কমেনি। শান্তির পরশে স্নাত হয়নি মানবতা। সমাজ ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানলোতে তাই শৃঙ্খলা আসেনি বরং নিত্য নতুন শব্দের সাথে পরিচিত হচ্ছি আমরা যেমন দুর্বৃত্তায়ন, গড ফাদার , আন্ডার ওয়ার্লড ইত্যাদি।  আন্তরাষ্ট্রীয় অবিশ্বাস, সন্দেহ - আস্থাহীনতা বেড়েছে এবং গোটা পৃথিবীটা একটা অগ্নিগিরিতে পরিণত হচ্ছে যার অগ্ন্যুৎপাত যে কোন সময় ধ্বংস করে দিতে পারে এ সবুজ পৃথিবীটাকে। 

এ অবস্থার একমাত্র কারণই হচ্ছে মানব উন্নয়নে নৈতিক ও আত্মিক উন্নয়নের বিষয়টির প্রতি যথাযথ গুরুত্ব না দেয়া। অর্থাৎ বস্তুগত উন্নয়ন ব্যর্থ হয়ে যায় মানবিক উন্নয়নের অভাবে।

এ প্রসঙ্গে গত ২৩শে ফেব্রুয়ারী, ২০১৫, বাংলাদেশ কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে সিপিডি ও প্রথম আলোর উদ্যোগে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় নোবেল বিজয়ী ভারতীয় অর্থনীতিবিদ অর্মত্যসেন’র একটি অভিমত উল্লেখ করা যেতে পারে। ঐ সভায় তিনি বলেছিলেন  ‘অর্থনীতির সঙ্গে দরকার মানবিক প্রগতিও’ । এই শিরোনাম ছিল ২৪শে ফেব্রুয়ারী প্রকাশিত প্রথম আলো পত্রিকার। | Finanial Express ’র ভাষ্য ছিল - Economic Development  & Progress in Human Development Must Complement each other  to help reach the fruit of development to under as well as less privileged segments of the society”.  মোট কথা ২৪ তারিখে ঢাকায় প্রকাশিত সবগুলো দৈনিকেরই প্রধান বিষয় ছিল ডঃ সেনের এই মন্তব্য। সুতরাং আমরা একথা বলতেই পারি যে, সুবিধা বঞ্চিত ও দরিদ্র শ্রেণীর মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন শুধু সম্পদের প্রবৃদ্ধির দ্বারা হবে না তাতে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ছয় শতাংশ কেন ছাব্বিশ শতাংশ হলেও না। যদি তা সম্ভব হত তবে বর্তমান বিশ্বে একজন মানুষও না খেয়ে থাকত না। কিন্তু সম্পদের সুষম অর্থাৎ ইনসাফপূর্ণ বন্টন ব্যবস্থা না থাকার কারণে একদিকে বঞ্চিত আদম সন্তান ডাস্টবিনে খাবার খুঁজছে অন্যদিকে আরেক শ্রেণীর মানুষ সম্পদের পাহাড় গড়ছে।  উপরোক্ত আলোচনা অনুষ্ঠানের মাত্র কদিন আগে  গত ১৮-১৯ নভেম্বর ২০১৪ তারিখের পত্রিকাগুলোতে  বাংলাদেশের নোবেল বিজয়ী  অর্থনীতিবিদ ডঃ মোহাম্মদ ইউনুস তাঁর ‘নতুন সামাজিক ব্যবস্থা রচনায় অর্থনৈতিক চিন্তার পূণর্বিন্যাস’ (Redesigning economics to redesign the world) বলেছেন, ‘নিরানব্বই ভাগ সম্পদ মাত্র ৫০ ভাগ লোকের হাতে কুক্ষীগত হয়ে গেছে। এর মানে দাঁড়ায় পৃথিবীর অর্ধেক লোকের হাতে মাত্র ১ ভাগ সম্পদ আছে।’ সুতরাং আমরা নির্দ্ধিধায় বলতে পারি মানুষের মানবিক গুণ তথা  নৈতিক ও আত্মিক উন্নয়ন ছাড়া শুধু সম্পদের প্রবৃদ্ধি দ্বারা সমস্যার সমাধান হবে না। ডঃ সেন তাঁর বক্তব্যে বলেছিলেন, ‘সমাজের নি¤œ আয়ের মানুষের শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে সরকারী ব্যয় বাড়াতে হবে।  এ কাজ বেসরকারী উদ্যোগে পৃথিবীর কোথাও হয়নি।’  এ কথা অনেকেই বলেছেন। কিন্তু প্রশ্ন হলো সরকারী কোষাগারের একটি বড় অংশ এ ধরনের ছোট লোকদের (?) শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে ব্যয় করবে যে সরকারগুলো তাদের স্টিয়ারিং হুইল যারা ধরে আছেন তারা নিজেদের ভোগ লালসার সুযোগটাকে খামাখা সীমাবদ্ধ করবেন কেন? সরকার তথা সমাজ জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে নিয়ামকের ভূমিকায় যারা রয়েছেন তারা যদি নিজ নিজ কাজের ব্যাপারে জবাবদিহির অনুভূতি সম্পন্ন হন তাহলেই কেবল এটি সম্ভব হতে পারে। শুধুমাত্র আইন অথবা মেধা দিয়ে এরূপ জবাবদিহির মানসিকতা তৈরী করা যায় না। এ জন্য যা দরকার তা হচ্ছে নৈতিক উন্নয়ন। এখানেই মানবিক তথা আত্মিক উন্নয়নের বিষয়টি আসে। মানুষকে নিজের সম মর্যাদায় দেখার মানসিকতা না থাকলে কখনই এ কাজ সম্ভব হবে না। আর সকল মানুষকে নিজের সমান বিবেচনা করার মত মানসিকতা শুধুমাত্র নৈতিক উন্নয়নের মাধ্যমেই সম্ভব হয়।  যার যার স্থানে থেকে সততা, নিষ্ঠা ও আমানতদারীর সাথে দুনিয়ার সকল মানুষের কল্যাণের জন্য কাজ করার দায়িত্বানুভূতি সৃষ্টি করে এই আত্মিক উন্নয়ন। ফলে নিজের কাজের জন্য জবাবদিহিতার অনুভূতি সৃষ্টি হয়। তখন অন্যের সম্পদ কুক্ষিগত করার মত ঘৃণ্য কার্যাবলী থেকে বিরত থাকে মানুষ, বন্ধ হয় লুট-পাট, আর শোষণ ও বঞ্চনা। তখন সীমিত সম্পদ দিয়েও বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর ভাগ্যের পরিবর্তন করা যায়।  এ বিষয়ে ইতিহাস থেকে আমরা একটা দৃষ্টান্ত পেশ করতে পারি। ৭ম শতাব্দীতে নবী মুহাম্মদ (সাঃ) সমকালীন দুধর্ষ ও বর্বর আরববাসীদের মধ্যে যে পরিবর্তনটি এনেছিলেন তা মানবিক ও নৈতিক উন্নয়নের মাধ্যমেই। এমনি একটি  জাহেল জনগোষ্ঠীকে তিনি চারিত্রিক ভাবে পরিশুদ্ধ করলেন। তাদের মধ্যে নৈতিক বিপ্লব সৃষ্টি করলেন অর্থাৎ মানব সম্পদের উন্নয়ন ঘটালেন। এরপরে পৃথিবীবাসী অবাক হয়ে দেখল যে উৎপাদনের উপকরণ ও পদ্ধতিতে তেমন কোন পরিবর্তন না এনেও সুষম বন্টন ব্যবস্থার মাধ্যমে সম্পদ এমনভাবে আবর্তিত হল যে  খোলাফায়ে রাশেদার  শেষ দিকে যাকাত নেয়ার মত লোক খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিলনা।

সুতরাং মানব সম্পদ উন্নয়ন সফল ও স্বার্থক হতে পারে তখনই যখন প্রতিষ্ঠান তথা সমাজের মানুষগুলোকে তাদের পেশাগত ও কর্মকৌশলগত দক্ষতা বাড়ানোর সাথে সাথে তাদের মানবিক তথা  নৈতিক  ও আত্মিক উন্নয়নের সমন্বয় ঘটানো যাবে।  আর্থিক প্রতিষ্ঠানসহ সকল সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানে তাই মানব সম্পদ উন্নয়নের কর্মসূচীতে নৈতিক তথা আত্মিক উন্নয়নের বিষয়টিকে গুরুত্ব দিতে হবে।

Comments

Popular posts from this blog

ক্যারিয়ার গাইড: টেলিসেলস এক্সিকিউটিভ/কাস্টমার সার্ভিস রিপ্রেজেন্টেটিভ বা গ্রাহকসেবা প্রতিনিধি

যৌবনের যত্ন [চার]: পুরুষ হরমোন ঘাটতির ১০টি লক্ষণ

ডাটা এন্ট্রি: কর্মসংস্থানের সহজ মাধ্যম